অপেক্ষামুনিয়া মুন্নি মুন অপেক্ষার প্রহর অতি দীর্ঘ।আমি এক চিলতে কুয়াশা হয়েতোমার শরীরে শিশির মাখবো বলে অপেক্ষায়,দীর্ঘ রাত আমি জাগ্রত।আমায় অবহেলার ছলে আলিঙ্গন করেযায় রাতের কোকিল,দুরে বহু দুরের বনের পাঠশালা খুলেছে ঝিঝির দল।মাঝ কুয়াশার মতো ঝাপসা হচ্ছেতার জন্য লেখা কবিতার অক্ষর,ক্লান্ত মৃদু দুরে আমি বসে ছিলাম পরিত্যক্ত রেললাইনে।সে ছিল তখন ভাবনার
আরো পড়ুন
আমি কবি হতে আসিনি
এসেছি আমজনতার কথা বলতে,
আমি চাইনি রাজ-প্রাসাদের কোন সুখ
চেয়েছি অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে।
আমি চাই সাধারণ মানুষ হয়ে বাঁচতে,
চাই অধিকার বঞ্চিত মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিতে।
আমি চাইনা দেশে থাকুক কোনো অশ্লীলতার ভাব,
যেখানে নষ্ট হবে হাজারো তরুণ-তরুণীর স্বভাব।
আমি চাইনা দেশের অসহায় মানুষ গুলো কষ্টে থাকুক,
দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে না খেয়ে
আসবোনা আর ফিরেরাসেল মাহমুদ একদিন আমি চলে যাবোঅন্ধকার ঐ ঘরে,আসবোনা আর কভু ফিরেতোমাদের তরে। সবাই মিলে খুঁজবে তোমরাসেদিন আমারে,পাবেনা আর হাসিমুখেআগের মতো করে। কত সময় কাটিয়েছোতোমরা আমার সাথে,সেসব তোমাদের স্মৃতি হয়েপরবে মনে রাতে। আমি আমার ভালো থাকার কারণ হতে চাই- রাসেল মাহমুদ স্মৃতি হয়ে থাকবো আমিতোমাদের মাঝে,হয়তো কারো পরবে মনেসকাল,সন্ধ্যা,সাজে।
আমিও শহীদ হতে চাইরাসেল মাহমুদ যেখানে লাখো বীর জন্ম নেয়আমিও সেখানে জন্মাতে চাই,লাখো বীরের কাতারে সেখানেআমিও শহীদ হতে চাই। যেখানে মা তার শিশুকে বলেবাবা তুমি আর বসে থেকো না,জালিমের বিরুদ্ধে লড়াই করোবাতিলের কাছে মাথা নত করো না। আমিও হতে চাই সে মায়ের সন্তানজীবন দিতে চাই কোরবান।।।শহীদের রক্তে লাল হবে রাজপথ,মুসলিম
সোনার বাংলাদেশমুনিয়া মুনকে বলে দেশ তারে সে তো আমার মা,অন্য কোন কিছুর সাথে ই তার হয় না তুলনা।সবুজ তাহার গায়ের রং ত্যাগরূপি লাল,তেরো শত নদী তার বুকে বহে চিরকাল।কত মহাগুনীজন জন্মেছে তোমার সন্তান,৩০ লক্ষ শহীদের প্রানের বদলে এই অবদান।দিগন্ত জুড়ে সেই সবুজ মাঠ সোনালী ফসলের হাসি,মায়া ভরা তার চাঁদের আলোখাল